বক্সের ভেতর অ্যালান ফ্রাঙ্কোর গোলমুখে নেওয়া শট রদ্রিগো দি পলের হাতে লাগে। পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। ইনার ভেলেন্সিয়া মার্তিনেসকে ভুল দিকে ঠেলে দেন ঠিকই। কিন্তু বল লেগে যায় পোস্টে। হতাশ হতে হয় ইকুয়েডরকে। তারা অবশ্য কাঙ্ক্ষিত গোলের দেখা পায় শেষ পর্যন্ত। তবে সেটি আসে ম্যাচের একদম শেষ মুহূর্তে। ৯১তম মিনিটে জশ ইয়েভোয়াহের শট হেড দিয়ে জালে জড়ান কেভিন রদ্রিগেজ। সমতা নিয়ে শেষ হয়ে যায় ম্যাচ। কোপা আমেরিকায় ৯০ মিনিটের পরই হয় পেনাল্টি। আর্জেন্টিনার হয়ে প্রথম শট নিতে আসেন লিওনেল মেসি। কিন্তু তার শট লাগে গোলবারে। হতাশ আলবিসেলেস্তেদের জন্য আরও একবার নায়ক হন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেস। আনহেল মিনার শট ডান দিকে ঝাঁপিয়ে ঠেকান তিনি। পরের শটে আর্জেন্টিনার হয়ে গোল করেন হুলিয়ান আলভারেস। এরপর অ্যালান মিন্ডার শট বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে ঠেকান মার্তিনেস। টানা দুটি পেনাল্টি ঠেকিয়ে আর্জেন্টিনাকে জয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেন তিনি। বাকি শটগুলোতে সবাই গোল করলেও স্বস্তির জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আলবিসেলেস্তেরা।
Leave a Reply