1. kamruzzaman78@yahoo.com : kamruzzaman Khan : kamruzzaman Khan
  2. ssexpressit@gmail.com : savarsangbad :
শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৩০ পূর্বাহ্ন

সাভারে ইসলামী ব্যাংকের ছিনতাই হওয়া ১১ লাখ টাকাসহ গ্রেপ্তার ৩

  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩

সংবাদ রিপোর্ট: সাভারে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ছিনতাইকৃত ১১ লাখ টাকাসহ তিন ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি সাদা রঙের প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়েছে। ২৮ মে রবিবার দুপুর ১টার দিকে সাভার মডেল থানায় সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মাগুরা সদর থানার রাঘবদাইড় গ্রামের মৃত জয়নুদ্দিনের ছেলে মো. শিমুল (৩৬), বরিশালের গৌরনদী থানার বাটাজোর গ্রামের মৃত কাদের ব্যাপারীর ছেলে মো. তাওহিদ ইসলাম (৪৫) ও পটুয়াখালীর দশমিনা থানার ঠাকুরহাট বাজারের রামবল্লভ এলাকার কালু হাওলাদারের ছেলে মো. জসীম উদ্দিন (৪৫)। তারা সবাই পেশাদার ছিনতাইকারী বলে জানা গেছে। তাদের বিরুদ্ধে পৃথক পাঁচটি মামলা রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার বলেন, গত ৭ মে সাভারের উলাইলের আল-মাদানী রেস্টুরেন্টের সামনে থেকে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ২৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মামলা দায়ের হলে সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে গাড়িটি শনাক্ত করা হয়। পরে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তিন আসামির অবস্থান শনাক্ত করে সাভার মডেল থানা পুলিশ। গতকাল সকাল ১০টার দিকে এসআই সুদীপ কুমার গোপের নেতৃত্বে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মাহমুদুল হাসানসহ পুলিশের বিশেষ টিম পটুয়াখালীর দশমিনা থানার আদর্শনগর এলাকার নিজ বাড়ি থেকে জসীমকে গ্রেপ্তার করে। পরে তার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে জসীমের দেওয়া তথ্যমতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়ে রাত ১০টার দিকে শিমুল ও তাওহিদকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৬ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে। তবে আরও কেউ জড়িত আছে কিনা বিষয়টি নিশ্চিত হতে গ্রেপ্তারকৃতদের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া সাভার মডেল থানা পুলিশের এসআই সুদীপ কুমার গোপ বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তার করাটা চ্যালেঞ্জ ছিল। মামলা রুজু হওয়ার পর থেকেই আমরা গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করেছি। অবশেষে তিন আসামিসহ ১১ লাখ টাকা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি। বাকি টাকা উদ্ধারসহ আরও কেউ জড়িত থাকলে তাদেরকেও শনাক্ত করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ :